অন্যের স্ত্রীকে ভাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে

পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বহরমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান সোহাগের বিরুদ্ধে অন্যর বউ ভাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ভাগিয়ে নিয়ে যাওয়া গৃহবধূ তিন সন্তানের জননীর (৩৫) ভাইসহ স্বজনরা যুগান্তরের কাছে এ অভিযোগ করেছেন।উপজেলার বহরমপুর ইউনিয়নের উত্তর আদমপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ওই গৃহবধূর ভাইসহ স্বজনরা যুগান্তরের কাছে অভিযোগ করে বলেন, উপজেলার বহরমপুর ইউনিয়নের উত্তর আদমপুর গ্রামে আমার বোনের বিয়ে হয়।
তাদের পরিবারে দুই ছেলে ও এক কন্যাসন্তান রয়েছে।স্বজনদের অভিযোগ, ওই ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান সোহাগের সঙ্গে মেয়েটির পরকীয়া চলছিল। রোববার রাতে মেয়েটি তার স্বামীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অচেতন করে। পরে তাকে নিয়ে পালিয়ে যান চেয়ারম্যান সোহাগ। এ ঘটনায় অজ্ঞাত নাম উল্লেখ করে একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে বলে স্বজনরা দাবি করেন।অভিযোগের বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান সোহাগ বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। কে কার সঙ্গে ভেগে গেছে। নির্বাচনের বিষয়কে কেন্দ্র করে তারা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। মেয়েটির স্বামী তার স্ত্রীকে মারধর করেছিল।
পরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করার পর ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে দশমিনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। আমি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত না।দশমিনা থানার ওসি মো. মেহেদী হাসান বলেন, স্বামী মামলা করলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।